আবহাওয়া ঘটনাপ্রবাহ

Daily Inqilab মুহাম্মদ মনজুর হোসেন খান

১৯ জুন ২০২৫, ১২:০৭ এএম | আপডেট: ১৯ জুন ২০২৫, ১২:০৭ এএম

পরিবেশ মানুষের জীবনে তীব্রভাবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে। আর এই পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো আবহাওয়া। জীবের জীবনধারণের জন্য আবহাওয়া একটি অত্যাবশ্যকীয় অনুসঙ্গ। কোনো নির্দিষ্ট স্থানের বায়ুর উষ্ণতা, বায়ুচাপ, বায়ুপ্রবাহ, আর্দ্রতা, বৃষ্টিপাত প্রভৃতি উপাদানের দৈনন্দিন অবস্থাই আবহাওয়া। স্থানভেদে আবহাওয়া খুব সহজেই পরিবর্তিত হয়। কোনো স্থানের আবহাওয়া প্রতিদিন বা প্রতি ঘণ্টায় পরিবর্তিত হয়। আমরা যে আবহাওয়াম-লে বসবাস করি, তার ভেতর প্রতিনিয়ত নানা রকম আলোড়ন সৃষ্টি হয়। এই প্রভাবে সৃষ্টি হয় আহ্নিক গতি, বার্ষিক গতি, মেঘ, বৃষ্টি, ঝড়, তুফান ও ভূমিকম্প ইত্যাদি। পৃথিবীর এই প্রতিনিয়ত পরিবর্তন মানুষের স্থায়িত্বহীনতাই প্রমাণ করে। এজন্যই আল্লাহতাআলা আবহাওয়া পরিবর্তনে জ্ঞানবানদের জন্য নিদর্শনাবলি রয়েছে মর্মে ঘোষণা দিয়েছেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর বায়ুর পরিবর্তনে বুদ্ধিমানদের জন্য নিদর্শনাবলি রয়েছে’।

মহান আল্লাহ আল কুরআনে আবহাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন উপাদান বিভিন্ন সূরায় বিচ্ছিন্নরূপে বিভিন্নভাবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর আমরা জলধারী মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি’। মহাশূন্যে অবস্থিত বাষ্পীয়ভাবে তৈরি হওয়া মেঘমালা থেকে বৃষ্টি হয়। জলকণা যখন সাগর, খাল-বিল, নদ-নদী থেকে বাষ্পীয়ভাবে উপরে ওঠে, তখন সেটা চারপাশের বা স্তরের চেয়ে হালকা হয়ে যায়। ফলে জলীয়বাষ্প উৎপন্ন হয়েই উপরের দিকে উঠতে থাকে। আবার ঊর্ধ্বগামী বায়ুপ্রবাহ শীতল হয়ে আসে এবং ঘনীভবনের মাধ্যমে সেটা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র জলকণায় পরিণত হয়। নির্দিষ্ট উচ্চতায় ও তাপে মেঘমালা তৈরি হয় এবং বিশেষ সময়ে মেঘমালা থেকে বৃষ্টি বর্ষিত হয়। এই সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তুমি কি দেখো না যে, আল্লাহ মেঘমালাকে সঞ্চালিত করেন, অতঃপর তাকে পুঞ্জীভূত করেন, অতঃপর তাকে স্তরে স্তরে রাখেন; অতঃপর তুমি দেখো যে, তার মধ্য থেকে বারিধারা নির্গত হয়। তিনি আকাশস্থিত শিলাস্তূপ থেকে শিলাবর্ষণ করেন এবং তা দ্বারা যাকে ইচ্ছা আঘাত করেন এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা, তা অন্যদিকে ফিরিয়ে দেন। তার বিদ্যুৎঝলক দৃষ্টিশক্তি যেন বিলীন করে দিতে চায়’।

আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি বৃষ্টিগর্ভ বায়ু পরিচালনা করি, অতঃপর আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করি, এরপর তোমাদেরকে তা পান করাই। বস্তুত তোমাদের কাছে এর ভা-ার নেই’। এখানে বায়ুপ্রবাহের কথা বলা হয়েছে। এর মাধ্যমে আকাশ থেকে পানি বর্ষণের কথা ঘোষিত হয়েছে। বায়ুর প্রভাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ঝড়, বৃষ্টি, সাইক্লোন প্রভৃতি শুরু হওয়ার আগে এমন একটি বায়ু প্রবাহিত হয়, যার মধ্য থেকে মেটোরোগ্রাফ অঙ্কন করা যায়। অর্থাৎ তাপমাত্রা, আর্দ্রতা, গতিবেগ, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ, বজ্রবৃষ্টি, জলোচ্ছ্বাস প্রভৃতির সার্বিক মানচিত্র পাওয়া যায় এবং এ মানচিত্র আগে ভাগে দেওয়ার নাম আবহাওয়ার পূর্বাভাস। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ বলেন, ‘আর আল্লাহর নিদর্শনাবলির একটি এই যে, তিনি সুসংবাদবাহী (পূর্বাভাস) বায়ু প্রেরণ করেন, যাতে তিনি তার অনুগ্রহ তোমাদেরকে আস্বাদন করাতে পারেন’। আল কুরআনে এটাকে বলেছে সুসংবাদবাহী পূর্বাভাস। সূরা আল-আ‘রাফে বলা হয়েছে, ‘তিনিই সে সত্তা যিনি অনুগ্রহপূর্বক বৃষ্টির পূর্বে সুসংবাদবাহী বায়ু পাঠিয়ে দেন। এমনকি যখন বায়ুরাশি পানিপূর্ণ মেঘমালা বয়ে আনে। তখন আমরা সেই মেঘমালাকে কোনো শুষ্ক ভূখ-ের দিকে পরিচালিত করি। অতঃপর সেই মেঘমালা থেকে পানি বর্ষণ করি। অতঃপর পানি দ্বারা সর্বপ্রকার ফসল উৎপন্ন করে দেই’।

আজকাল কৃত্রিম উপগ্রহের মাধ্যমে আবহাওয়া পরিস্থিতি নিরূপণ করা হয়। ১৯৬০ সালে সর্বপ্রথম আমেরিকা আবহাওয়া নিরূপক কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছিল। এ কৃত্রিম উপগ্রহগুলো নিচের দিকে শক্তিশালী ক্যামেরাযুক্ত এবং প্রতি দুমিনিট অন্তর ছবি তুলতে থাকে। ছবিগুলোকে বেতার তরঙ্গে পরিণত করে আবহাওয়া চিত্র বেতারের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেয়। ভূপৃষ্ঠে পর্যবেক্ষণ কক্ষে গ্রাহক যন্ত্রে ঐ বেতার তরঙ্গ আবার চিত্রে রূপান্তরিত করার ব্যবস্থা আছে। এ ব্যবস্থার নাম অটঞঙগঅঞওঈ চওঈঞটজঊ ঞজঅঘঝগওঝঝওঙঘ টঘওঞ (অচঞ). বর্তমানে আরো আধুনিক উপগ্রহের মাধ্যমে আবহাওয়া পরিস্থিতি নিরূপণ করা হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লোকজনকে প্রচ- ঝড় এবং সম্ভাব্য জলোচ্ছ্বাসের জন্য এর মাধ্যমে সতর্ক করা হয়।
বিংশ শতাব্দী শুরুর পূর্বপর্যন্ত বিজ্ঞানীরা বাতাসের যে ফাংশনটি সম্পর্কে অবহিত ছিল সেটা হলো বাতাস মেঘকে চালনা করে। যাই হোক সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা ‘বৃষ্টিগর্ভ বায়ুর’ ভূমিকার কথা জানতে পেরেছে। বৃষ্টিগর্ভ বায়ুর ফাংশন হলো, সাগর মহাসাগরের পৃষ্ঠদেশে পানির ফেনার জন্য অসংখ্য বুদবুদ সৃষ্টি হয়। এই বুদবুদ হাজার হাজার অতি ক্ষুদ্র কণায় বিক্ষিপ্ত হয়, যার ব্যাস এক মিলিমিটারের একশত ভাগের এক ভাগ। অতঃপর বাতাসে তা নিক্ষিপ্ত হয়। এই কণাগুলো অ্যারোসল নামে পরিচিত। এই অ্যারোসল ধুলার সাথে মিশ্রিত হয়ে বাতাস দ্বারা ভূপৃষ্ঠ থেকে বের হয়ে আবহাওয়াম-লের উপরের স্তরে চলে যায়। এই কণা বাতাসবাহিত হয়ে উচ্চতর উচ্চতায় চলে যায় এবং সেখানে বর্তমান জলীয়বাষ্পের সংস্পর্শে আসে। জলীয়বাষ্প এই কণার চারিদিকে ঘনীভূত হয়ে পানির কণায় পরিণত হয়। তারপর এই পানির কণা প্রথমে একত্রে জোড়া লেগে মেঘের গঠন করে। তারপর বৃষ্টির আকারে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়।
পৃথিবীর সমস্ত জীবের বাঁচা নির্ভর করে পানির এই পরিমিত আবর্তনের উপর। আমরা যদি আমাদের সমস্ত সম্পদ এবং প্রযুক্তি একত্র করি, তবুও আমাদের পক্ষে পানির এই আবর্তন কৃত্রিমভাবে ঘটানো সম্ভব নয়। আল কুরআন আমাদের একটি নির্দিষ্ট অনুপাতে বৃষ্টিপাত সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়, যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার জন্য অত্যন্ত জরুরি। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর যিনি আকাশ থেকে পানি বর্ষণ করেছেন পরিমিত। তঃপর তাদ্বারা আমি মৃত ভূ-ভাগকে পুনরুজ্জীবিত করেছি। তোমরা এমনিভাবে উত্থিত হবে’। এখানে আল কুরআন ‘পরিমিত’ বারিপাত সম্পর্কে যে তথ্য আমাদের দেয়, তা আজ অনেক পর্যবেক্ষণ এবং গণনার ফলে নির্ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। গণনার ফলে দেখা গেছে যে, প্রতি সেকেন্ডে আনুমানিক ১৬ মিলিয়ন টন পানি বাষ্পাকারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরে উঠে। এই হিসাব অনুসারে প্রতি বছর ৫১৩ ট্রিলিয়ন টন পানি বাষ্পাকারে ভূপৃষ্ঠ থেকে উপরে উঠে। শুধু তাই নয় গণনার ফলে আরো দেখা গেছে যে, ঠিক এই একই পরিমাণ পানি বৃষ্টির আকারে পুনরায় পৃথিবীপৃষ্ঠে ফেরত আসে প্রতি বছর।
আধুনিক আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা পানিভরা মেঘের মাঝে বজ্রের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে বলেন, বৃষ্টিপাত শুরুর আগে অথবা বৃষ্টিপাত হওয়ার সময় পানিভরা মেঘে বিদ্যুৎ চ্যানেলে তড়িৎচার্জের বিরাট স্ফীতি অত্যধিক তাপ সৃষ্টি করে বাতাসের মধ্যে হঠাৎ ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটায় এবং বজ্রধ্বনি সৃষ্টি করে। বজ্রপাতের সময় তাৎক্ষণিকভাবে প্রায় ৩০,০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মতো উচ্চ তাপমাত্রা সৃষ্টি হয়। ফলে বজ্রপাতে উদ্ভিদ ও জীব বিদ্যুৎতাড়িত হয়ে মারা যায়। বজ্রপাত সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই তোমাদেরকে দেখান বিজলী, যা ভয় ও ভরসা সঞ্চার করে এবং তিনিই সৃষ্টি করেন ঘন মেঘ’।
বিজ্ঞানীরা বলেছেন, আবহাওয়ার নানা উপাদানের মধ্যে বাতাস সম্ভবত সবচেয়ে হেয়ালিময়। মূলত বাতাস গতিতে বিদ্যমান রয়েছে। তবে এমনকি একটি মাত্র মৌসুমেও বাতাসের শক্তি ও প্রবাহের দিকের মধ্যে যে বিরাট বৈচিত্র্য রয়েছে সেসবের কারণ বহু ও জটিল। স্থলভাগ থেকে বাতাসের প্রবাহ যখন সমুদ্রে এসে পড়ে বা সমুদ্র থেকে বাতাস স্থলভাগে প্রবাহিত হয়, তখন বাতাস যে শক্তি বা প্রচ-তায় প্রবাহিত হয়, তা সর্বদাই ক্রমাগতভাবে পরিবর্তনশীল। তাপমাত্রার বিন্যাস, পাহাড়-পর্বত ও অন্যান্য ভূপ্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যগত কারণ ও সেই সাথে পৃথিবীর আপন কক্ষে আবর্তনের কারণে প্রবাহিত হয়। বাতাসের গতি বর্তমানে বিউফোর্ট স্কেল দ্বারা নির্ণীত হয়ে থাকে। বাতাসের গতির ভিত্তিতে এই বিউফোর্ট স্কেলে জল বা স্থলভাগের পরিস্থিতি নির্ণয় করা যায়। আবহাওয়া বিজ্ঞানের পরিভাষায়, যখন বাতাস প্রবল বেগে বইতে থাকে ও বায়ুম-লের কোনো অঞ্চলে আলোড়নের সৃষ্টি করে তখন তাকে ঝড় বলে।
পৃথিবী প্রাকৃতিকভাবে তার অন্তর উন্মোচিত, প্রকাশিত রাখে গিরিখাত, ক্যানিয়ন, ভূফাটল ইত্যাদির মাধ্যমে। সূরা আর-রা‘দের ৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে, পৃথিবীর সকল ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে টেকটোনিক প্লেইটের সক্রিয়তার কারণে। টেকটোনিক স্তরগুলোর মধ্যে সংঘাত দেখা দিলে স্তরগুলো ধীরে ধীরে সরতে শুরু করে। এ ধরনের সঞ্চরণশীলতার গতি ৫ থেকে ১০ সেন্টিমিটার হারে বছরে হয়ে থাকে। বিশেষত অশ্মম-লীর স্তরের নিচে উষ্ণতার অবতলীয় গতি ও অভিকর্ষের কারণে এই সঞ্চরণ ঘটে। এসব শক্তির সংঘাতজনিত ব্যাপক ধীরগতির সঞ্চরণের ফলে ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি ও পাহাড়-পর্বত সৃষ্টি হয়। যদি কোনো সামুদ্রিক ভারী শিলাস্তর বা প্লেইট কোনো অধিকতর প্লাবনশীল মহাদেশীয় শিলাস্তরের সাথে ধাক্কা খায়, তবে শেষোক্ত শিলাস্তর ভেতরের দিকে সরে যায়। আর এভাবে ভেতরে সরে আসার পর শিলাস্তরটি নিচের দিকে নেমে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ও পরিশেষে গলে যায়। আর এভাবে অপেক্ষাকৃত কম ঘন গলিত শিলা ভূপৃষ্ঠ অভিমুখে ওপরে উঠতে থাকে এবং একপর্যায়ে ভূপৃষ্ঠের কোনো বিদীর্ণ স্থান বা ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে আসে। যে স্থানটি আমাদের কাছে আগ্নেয়গিরি হিসেবে পরিচিত।
পরিশেষে বলা যায় যে, মহান আল্লাহ মানবজাতির বসবাসের উপযোগী করে এই পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, যাতে মানুষ সুন্দর জীবনধারণের মাধ্যমে একমাত্র তারই উপাসনা বা ইবাদত করতে পারে। মানুষকে এই পৃথিবীতে বসবাসের ক্ষেত্রে তাকে পরিবেশ, আবহাওয়া ইত্যাদির সঙ্গে পরিচিত হতে হয়। আবহাওয়া আর পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে তার জীবন চলা। এ ক্ষেত্রে খরা, বৃষ্টি, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প ইত্যাদি প্রাকৃতিক ঘটনার সাথে মুখোমুখি হতে হয়। মহাগ্রন্থ আল-কুরআনে বিজ্ঞানের আবিষ্কারের বহু পূর্বেই এই সকল বিষয়ের বিবরণ বর্ণিত হয়েছে। এর মাধ্যমে দয়াময় প্রভু তাঁর ক্ষমতার প্রকাশ ঘটিয়ে মানুষকে শুধু তাঁরই ইবাদত করার নির্দেশনা দিয়েছেন।

লেখক: গবেষক, কলামিস্ট।


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

আরও পড়ুন

সিলেটে এক সাংবাদিক নেতারা মামলায় বসুন্ধরার চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ

সিলেটে এক সাংবাদিক নেতারা মামলায় বসুন্ধরার চেয়ারম্যান ও এমডিসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আদেশ

ভারতে পালানোর সময় বেনাপোলে এজাহারভুক্ত আসামি আটক

ভারতে পালানোর সময় বেনাপোলে এজাহারভুক্ত আসামি আটক

জাতীয় গোল্ডকাপে সেরা রংপুর ও রাজশাহী

জাতীয় গোল্ডকাপে সেরা রংপুর ও রাজশাহী

৩৮৩ জনের নমুনা পরীক্ষা, করোনা শনাক্ত ২৮

৩৮৩ জনের নমুনা পরীক্ষা, করোনা শনাক্ত ২৮

শ্রীলঙ্কা দলে ৩০ বছরে যে ঘটনা প্রথম

শ্রীলঙ্কা দলে ৩০ বছরে যে ঘটনা প্রথম

এমবাপে হাসপাতালে ভর্তি

এমবাপে হাসপাতালে ভর্তি

ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লো ইরান, ভয়ে বাঙ্কারে পালায় ইসরায়েলিরা

ফের ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লো ইরান, ভয়ে বাঙ্কারে পালায় ইসরায়েলিরা

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পরিদর্শন করলেন খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্ঠা

কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত পরিদর্শন করলেন খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্ঠা

আদাবরে ব্যবসায়ীর ফ্ল্যাটে দুর্ধর্ষ চুরি

আদাবরে ব্যবসায়ীর ফ্ল্যাটে দুর্ধর্ষ চুরি

চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি করা হলে পোশাক শিল্প সহ রপ্তানিমুখী শিল্পখাত চরম ক্ষতির সম্মুখিন হবে

চট্টগ্রাম বন্দরের ট্যারিফ বৃদ্ধি করা হলে পোশাক শিল্প সহ রপ্তানিমুখী শিল্পখাত চরম ক্ষতির সম্মুখিন হবে

কোনো বিধর্মী মারা গেলে হাসাহাসি করা প্রসঙ্গে।

কোনো বিধর্মী মারা গেলে হাসাহাসি করা প্রসঙ্গে।

যৌথ বাহিনীর অভিযানে নাবিক ভর্তির নামে প্রতারকচক্রের ৩ সদস্য আটক

যৌথ বাহিনীর অভিযানে নাবিক ভর্তির নামে প্রতারকচক্রের ৩ সদস্য আটক

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নাসিরনগরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নাসিরনগরে তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

গণহত্যার বিচার ও জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবি: সরিষাবাড়ীতে এনসিপির মানববন্ধন ও সমাবেশ

গণহত্যার বিচার ও জুলাই ঘোষণাপত্রের দাবি: সরিষাবাড়ীতে এনসিপির মানববন্ধন ও সমাবেশ

জেনেভায় বৈঠকে বসছেন ইউরোপ ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

জেনেভায় বৈঠকে বসছেন ইউরোপ ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

কুমিল্লায় সাংবাদিকের মামলায় গ্রেফতার আসামির এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

কুমিল্লায় সাংবাদিকের মামলায় গ্রেফতার আসামির এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

কালীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজন নিহত

কালীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজন নিহত

দেশ ছেড়ে ইউরোপে পালানোর চেষ্টায় ইসরাইলিরা, সিনাই উপদ্বীপে ভিড়

দেশ ছেড়ে ইউরোপে পালানোর চেষ্টায় ইসরাইলিরা, সিনাই উপদ্বীপে ভিড়

ইরানে হামলা করতে ট্রাম্পকে নিষেধ করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

ইরানে হামলা করতে ট্রাম্পকে নিষেধ করলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

প্রতিটি শিক্ষার্থীকে নৈতিক শিক্ষা অর্জনের পাশাপাশি  দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে -  আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী

প্রতিটি শিক্ষার্থীকে নৈতিক শিক্ষা অর্জনের পাশাপাশি দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে - আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী